আমি ভেবেছিলাম, কানে আর কোনদিনও শুনব না। অথচ, হিয়ারিং এইড সেন্টার আমার সেই ধারনা পরিবর্তন করে দিয়েছেন। আমি একটি ডিজিটাল মেশিন ব্যবহার করি, যা ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হয় না।
কানে বহু দিন যাবত কম শুনি, ছেলে মেয়েরা আমার সাথে কম কথা বলত। মেশিন নিয়ে খুব ভালো শুনছি, শুধু গোসল আর ঘুমানো ছাড়া সব সময় মেশিন কানে রাখি। প্রথম দিকে একটু অসুবিধা হলেও এখন অভ্যাস হয়ে গেছে। হিয়ারিং এইড সেন্টার কে অনেক ধন্যবাদ।।
আমাদের ৫ জনের পরিবারে ১জন, আমার দাদা কানে কম শোনেন, আমি জানি এটা সাধারন বিষয়। সমস্যা হলো একবার এক হিয়ারিং থেকে মেশিন নিয়ে সেটা পরে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পরে। তখন আমি হিয়ারিং এইড সেন্টারের খোজ পাই। হ্যা, এখন আমার দাদা খুব ভালো শোনেন আর আমরাও অনেক খুশি।
আমি ২০১৯ সাল থেকে হিয়ারিং এইড সেন্টারের সাথে আছি, এখানের ক্রেতাদের সাথে কথা বলে আমি এটা বুঝতে পেরেছি যে, তারা হিয়ারিং এইড সেন্টারের উপর অনেক খুশি। ক্রেতাদের খুশিও সেন্টারের আসল পুজি। আমাদের জন্য দোয়া করবেন।।